বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
প্রিয় ভিউয়ার্স আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভাল আছেন ।আমিও ভাল আছি ।আজকে আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি সূর্যাস্ত নিয়ে উক্তি ও স্ট্যাটাস নিয়ে ।যারা সূর্যাস্ত নিয়ে উক্তি ও স্ট্যাটাস খুঁজছেন তাদেরকে আমার এই ওয়েবসাইটে স্বাগতম।আমি আজকে আপনাদের সাথে সূর্যাস্ত নিয়ে উক্তি ও স্ট্যাটাস নিয়ে আলোচনা করব।আশা করছি আজকের এই আলোচনা আপনাদের সবার ভালো লাগবে।
সূর্যাস্ত নিয়ে কিছু কথা:
জীবনচক্রের এক অবশ্যম্ভাবী সত্য । সূর্যের মাহাত্ম্য এমনই ; যখন সে উদয় হয় তখন মন ভরে ওঠে সদর্থক চিন্তাধারায় ; কিন্তু তা অস্তাচলে যাওয়ার সাথে সাথে বিষাদের সুর বাজতে থাকে মনে। তবে যাই হোক না কেন, সূর্যাস্তের অনির্বচনীয় শোভা স্বপ্নালু মন কখনো উপেক্ষা করতে পারে না। সেরকমই কিছু সূর্যাস্তের উক্তি নিচে উল্লেখিত হলো যা আপনাকে ভালোলাগার আবেশে জড়িয়ে রাখবে :
সূর্যাস্ত বলতে সাধারণত সূর্য ডোবার সময় কে বোঝায়। সূর্যাস্তের সময় ৬টা থেকে ৬:৩০ মিনিট পর্যন্ত। সূর্যাস্তের সময় প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য লাল আভায় পরিণত হয়ে যায়। সূর্যাস্তের সৌন্দর্য উপভোগ করার একমাত্র শ্রেষ্ঠ জায়গা হচ্ছে নদীর তীরে বা সমুদ্র পাড়ে। নদীর তীরে দাঁড়ালে সূর্যাস্ত স্পষ্ট ভাবে বোঝা যায় নদীর পানিতে সূর্যের লাভা ঢেউয়ে ঢেউয়ে ভাসতে থাকে। অনেকেই সূর্যাস্তের সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য নদীর তীরে সূর্যাস্ত দেখার জন্য। যারা সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে যায় তারা সমুদ্র জগতে বিশেষ সময় সূর্যাস্ত সূর্য ডোবার সময় গভীর ভাবে মনোযোগ দিয়ে উপভোগ করতে থাকে।সত্যিই সূর্যাস্তের সৌন্দর্য বর্ণনা করা দুষ্কর।
সূর্যাস্ত নিয়ে উক্তি:
পাঠক বন্ধুরা এখানে আমরা সূর্যাস্ত নিয়ে বেশ কিছু উক্তি আপনাদের মাঝে প্রকাশ করবো। আমাদের আজকের এই সূর্যাস্ত নিয়ে উক্তি গুলো আমরা বিখ্যাত মনীষীদের বাণী থেকে সংগ্রহ করেছি।
আকাশের ওই সূর্যটা পশ্চিমে হেলে পড়লে, ক্ষণিক আলো পাওয়ার আশায় তোমার দুয়ারে কড়া নারি। ফিরিয়ে তখন দিয়োনা গো আমায় তুমি সখী।
গোধূলি লগ্নে সূর্যের ছন্দপতন হয়ে যায়।
সূর্য ডোবার সময়টা যে আমার বড্ড প্রিয়। তখন তোমার যা খুশি চেয়ো। কভু ফিরাবো না কো তোমায়।
আলোর সম্মুখিন হওয়ার চেস্টা করো সবসময়, যখন তুমি আলোর সম্মুখীন হও তখন তুমি তোমার ছায়া দেখতে পাও না।
গোধূলি লগ্নে সূর্যের মনে বুঝি ঘটা করে অভিমান জড়ো হয়। তাই তো পশ্চিমাকাশে অল্প অল্প করে ডুবে যেতে থাকে।
সূর্য যে একসময় অস্ত যাবে- এটাই তো তার নিয়মে লেখা আছে। এই নিয়ম ভাঙ্গার শক্তি কারোর নেই, স্বয়ং সূর্যের ও না।
তোমার কাছে রাতে চাঁদ আছে, দিনে সূর্য আছে, এবং বাতাস আছে শ্বাস গ্রহনের জন্য; আর এখন মনে করো তুমি একজন অব্যবঁদ্ধিতচিত্ত ব্যক্তি।
তুমি তোমার চিন্তা ভাবনা কাজের মাধ্যমে প্রকাশ করো, কারনে সূর্য্যের আলো ততক্ষন পুড়বেনা যতোক্ষন না তুমি সামনে প্রকাশ করবে।
সূর্য অস্তমিত হওয়ার কালে প্রতীত হয় যেন বিশ্বস্রষ্টা নিজেকে আড়ালে রেখে মোহময় সৌন্দর্যের মধ্যে মানুষকে ডুবিয়ে রাখতে চান; রহস্যময় এক মায়ার জগৎ সৃষ্টি করে খেলছেন আড়ালে বসে। সূর্যাস্তের বোধ হয় এটাই মহিমা।
সূর্যের কিরণ থেমে গেলে পৃহিবী ও থমকে যায়। পৃথিবীর পাতায় তখন লেখা হয় “অন্ধকার” নামক একটি শব্দ। তাই তো সূর্যাস্ত কে এতো ঘৃণা করি।