হ্যালো ভিউয়ার্স আজকের আর্টিকেলটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল হতে চলেছে আজকে আমরা এই আর্টিকেলে মহামূল্যবান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব আর তা হচ্ছে আমাদের রিজিক। আমরা রিজিক প্রতিদিন গ্রহণ করি বা খাই তা আমাদের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পক্ষ থেকে আসে তা আমরা সকলেই স্বীকার করি ও মানি রিজিক এমন একটি বিষয় যা আমাদের আল কুরআন মাজিদে উল্লেখ আছে রিজিক নিয়ে অনেক ধরনের আয়াত এবং হাদিসে রয়েছে অসংখ্য হাদিস আমাদের এই রিজিক নিয়ে আসলে রিজিকটা আমাদের কোথা থেকে আসে এবং আমরা কিভাবে রিজিকটা গ্রহণ করি তার সবকিছু আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তার পাক পবিত্র কালামে বলে দিয়েছেন।
রিজিক নিয়ে উক্তি হাদিস কোরআনের আয়াত
মহান আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার রিজিক বাড়িয়ে দেনএবং এবং যার প্রতি অসন্তুষ্ট হন তাররিজিক সংকুচিত করেন।
— সূরা আর-রাদ – ২৬
তুমি যখন একজন গরিব-মিসকিনকে খাবার দান করবে, আল্লাহ্ তায়ালা তোমার রিজিককে পবিত্র করে দিবেন।
— মহানবি হযরত মুহাম্মত (স)
মহান রাব্বুল আলামিন পবিত্র কালামে বলে দিয়েছে তোমরা অসৎ উপায়ে ইনকাম না করে সৎ উপায়ে ইনকাম কর দেখবে তোমাদের রিজিকের অভাব হবে না।
— পবিত্র আল – কুরআন
রিজিক অর্জনের জন্য শুধু আল্লাহর উপর ভরসা করে কাজ বন্ধ করে বসে থাকলে হবেনা, আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে।
– আবুল মিশকাত
রিজিক কমবেশি কেন হয়?
রিজিক কমবেশি কেন হয়? কেউ পায় কম, কেউবা বেশি। কেউ ধনী হয়, কেউবা গরীব। এর উত্তরও আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে দিয়েছেন ; আল্লাহ তায়ালা যদি তার সব বান্দাকে প্রচুর রিজিক দিতেন, তাহলে তারা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করত। কিন্তু তিনি যে পরিমাণ ইচ্ছা (রিজিক) সে পরিমাণ অবতীর্ণ করেন। (সুরা শুরা: আয়াত ২৭)
তোমাদের কারো রিযিকের জন্য দুশ্চিন্তা করতে হবে না।রিযিকের ব্যাপারে একটা হাদীস যেদিন থেকে পড়েছি এবং বুঝেছি সেদিন থেকে মাথা থেকে রিযিকের দুশ্চিন্তা যতটুকু ছিলো তাও দূর হয়ে গেছে।আশা করি আপনাদেরও যাদের রিজিক নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে তাদের জন্য এই হাদীসটি একটি বড় আশার খুশির উপায় হতে পারে।রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, “যদি তোমরা সত্যিকারভাবে আল্লাহর উপরে ভরসা করতে তাহলে তোমাদেরকে সেভাবে রিজিক দেয়া হতো যেভাবে পাখিদেরকে রিজিক দেয়া হয়।
তোমরা আল্লাহর কাছে রিজিক তালাশ কর, তার ইবাদত কর এবং তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। তারই কাছে তোমাদের ফিরে যেতে হবে।”
– সুরা আনকাবুত : আয়াত ১৭
সবসময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে শেখো, তিনি তোমার রিজিকের ব্যবস্থা করে রেখেছেন, তিনি তোমাকে নিরাশ করবেন না।”
– মহানবি হযরত মুহাম্মত (স)