আমাদের ওয়েবসাইটের নিচের দিকে গিয়ে আপনারা রংপুর এর ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী ক্যালেন্ডারটি ডাউনলোড করে নিন। এর মাধ্যমে আপনারা রংপুরের ইফতারের সময়সূচী ২০২২ এবং রংপুরের সেহরির সময়সূচি ২০২২ জানতে পারবেন। তাছাড়া রংপুরের সকল উপজেলার ক্ষেত্রে সময়ে কোন হবে কোনো পরিবর্তন হবে না। তাই আমাদের এই পোষ্টের নিচে গিয়ে আপনারা রংপুর জেলার সেহরি ও ইফতারের শেষ সময় ২০২২ দেখে নিন।যারা রংপুর জেলায় বসবাস করেন তাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশ করা সেহরী এবং ইফতারের সময়সূচি দিয়ে দেওয়া হয়েছে। 2022 সালে আপনারা যারা মাহে রমজানের সিয়াম সাধনা করতে চান তাদের জন্য সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি জানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী যথাসময়ে যথা কাজ সম্পন্ন করতে হবে। যেহেতু সেহরি খাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদেরকে সুবহে সাদিক এর আগে ঘুম থেকে উঠতে হয় এবং তার আগে সেহরি সম্পন্ন করতে হয় সেহেতু এই সময় সম্পর্কে আমাদের সবসময় নিখুঁত ভাবে জানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী সে কাজ করতে হবে। আমাদের ওয়েবসাইটে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ওপরে ভিত্তি করে রংপুর জেলার সময় কত যে পার্থক্য রয়েছে তার ওপরে নির্ভর করে একটি সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে এবং সেই সময় সূচি আপনার ডাউনলোড করে নিয়ে মোবাইল ফোনে সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন।
সব সময় ইসলামিক ফাউন্ডেশন ঢাকা জেলার ওপরে নির্ভর করে সেহরী এবং ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ করলেও আমরা যেন রংপুরে বসবাস করে তারা অবশ্যই এই সময়সীমার সঙ্গে প্রত্যেকদিনের সময়ের সঙ্গে ছয় মিনিট করে বৃদ্ধি করে নিলে সঠিক সময় পেয়ে যাব। তাই সঠিক সময় পেতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের নিচের দিকে যাবেন এবং সেখানে গিয়ে ক্যালেন্ডারের মত করে প্রত্যেকদিন সেহরি এবং ইফতারের শেষ সময় উল্লেখ করা হয়েছে তা ডাউনলোড করে নিবেন।
সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 2023সেহরির শেষ সময়:
রমজান মাসে সিয়াম সাধনার জন্য অনেকের কাছেই রমজান ক্যালেন্ডার ২০২২ না থাকায় সিয়াম সাধনার জন্য সেহরি ও ইফতারের প্রস্তুতি গ্রহন করতে কিছুটা দেরি হয়ে যায়। সকলেই সঠিক সময়ে সেহরি ও ইফতার করতে চায় তাই তাদের জন্য একটি সঠিক ক্যালেন্ডার থাকা জরুরি । রংপুর জেলার রমজান মাসের ক্যালেন্ডার সম্পর্কে জানতে পারবেন এই নিবন্ধে। রংপুরর বাসিন্দাদের সুবিধা হবে রংপুর জেলার রমজান মাসের সেহরি ও ইফতার এর সময়সূচী জেনে নিতে।
তারাবি নামাজ:
এশার সালাতের (ফরজ ও সুন্নতের) পর বিতরের আগে দুই রাকাত করে মোট ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা সুন্নত। সম্ভব হলে খতম তারাবি আদায় করবে।
রোজাদারের জন্য জান্নাতের বিশেষ দরজা:
হজরত সাহল বিন সাদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলে পাক (সা.) ইরশাদ করেন, জান্নাতের আটটি দরজা রয়েছে। এর মধ্যে একটি দরজার নাম ‘রাইয়ান’। এ দরজা দিয়ে শুধু রোজাদারগণ প্রবেশ করবে। অন্যরাও এই দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে চাইবে। কিন্তু রোজাদার ব্যতীত অন্য কাউকে এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। (বুখারি ও মুসলিম)।
লাইলাতুল কদর:
লাইলাতুল কদর হচ্ছে একমনে একটি রাত যে রাতে জেগে ইবাদত–বন্দেগি করলে এক হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও উত্তম বলে পবিত্র কোরআনে উল্লেখ রয়েছে। এক হাজার মাসের হিসাব করলে কদরের এক রাতের ইবাদত ৮৬ বছর ৪ মাসের সমান। কিন্তু আল্লাহ্ তাআলা তার চেয়েও বেশি বা উত্তম বলেছেন। যে ব্যক্তি কদরের রাতে সওয়ারের আশায় ইবাদত করবে, তার অতীতের গুনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে।