বিশ্ব শিশু দিবস 2022

Native Banner
আস্সালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।আজকে আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট নিয়ে ।যা হলো বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন নিয়েশিশু দিবস শিশুদের নিয়ে উদযাপিত একটি দিবস। এটি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় পালিত হয়ে থাকে।১৯৯৪ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ১৭ই মার্চ প্রথম জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন হয় বেসরকারীভাবে। শিক্ষাবিদ ড. নীলিমা ইব্রাহিম দিবসটিকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব করেন ১৯৯৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর শিশু সংগঠন বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলার জাতীয় সম্মেলনে। সেই সম্মেলনে প্র্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৎকালিন বিরোধী দলীয় নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তিনি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে জাতীয় শিশু দিবস পালনের ড. নীলিমা ইব্রাহিমের প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানান।শিশুরাই জাতির ভবিষ্যত। তারাই আগামী দিনে সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনায় নেতৃত্ব দেবে। জ্ঞানচর্চা ও প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ হয়ে গড়ে তুলবে সবার জন্য কল্যাণকর নতুন বিশ্ব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিশুদের জন্য সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। জাতির পিতা ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধানে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করেন। জাতিসংঘ ১৯৮৯ সালে শিশু অধিকার সনদ ঘোষণার ১৫ বৎসর আগে ১৯৭৪ সালে তিনি শিশুদের অধিকার সুরক্ষার জন্য শিশু আইনও প্রণয়ন করেছিলেন। সদ্য স্বাধীন দেশে শিশুর শিক্ষা, সুরক্ষা ও উন্নয়নে নিয়েছিলেন কল্যাণকর বিভিন্ন পদক্ষেপ। সেই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুদের শিক্ষা, পুষ্টি, সুরক্ষা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন আইন, নীতি ও কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও শিশুবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উদযাপনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সহযোগী হিসেবে থাকছে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান। আন্তর্জাতিক ও দেশীয় উন্নয়ন সংস্থার মধ্যে রয়েছে ইউনিসেফ, শিশু অধিকার ফোরাম, জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম, বাংলাদেশ ইসিডি নেটওয়ার্ক, এসওএস চিলড্রেন ভিলেজ, ওয়ার্ল্ড ভিশন, সেভ দ্য চিলড্রেন, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল, ঢাকা আহছানিয়া মিশন, জাগো ফাউন্ডেশন, সিআইপিআরবি, ব্র্যাক, ডন ফোরাম, এডুকো বাংলাদেশ, শাপলানীড়, টিডিএইচ নেদারল্যান্ডস, জাতীয় প্রতিবন্ধী ফোরামসহ বিভিন্ন শিশু সংগঠন ও সংস্থা।

ভারতে

স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু শিশুদের কাছে ছিলেন প্রিয় “চাচা নেহেরু”। অন্যদিকে জওহরলাল নেহরুও ছোটদের সঙ্গে সময় কাটাতে খুব ভালোবাসতেন।