বিশ্বসেরা ফুটবলার লিওনেল মেসির জীবন কাহিনী ও অজানা সকল তথ্য জানুন 2023

Native Banner
হ্যালো বন্ধুরা আজকে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট নিয়ে ।আমরা জানি বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলার হলেন লিওনেল মেসি ।কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তার আপন দক্ষতার মধ্য দিয়ে। যাকে ফুটবল জগতের ম্যাজিশিয়ান বলা হয়। অনেকে লিওনেল মেসিকে গোলমেশিন বলে থাকে।১৯ ডিসেম্বর আবু ধাবিতে, মেসি ২০০৯ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে এস্তুদিয়ান্তেসের বিপক্ষে গোল করেন এবং দলকে ঐ বছর ৬টি শিরোপা এনে দেন। এর দুই দিন পরই তাকে ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার দেয়া হয়। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, জাভি হার্নান্দেজ, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা এবং কাকা-কে হারিয়ে মেসি এই পুরস্কার জিতেন। আজকে আমরা ফুটবলার মেসির জীবন কাহিনী সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।
মেসির ছোট বেলা থেকেই ধ্যানজ্ঞান ছিল ফুটবল যার যার ফলে খুব সহজেই স্থানীয়ভাবে পরিচিতি পায় কিন্তু মাত্র ১১ বছর বয়সে মেসির গ্রোথ হরমোনের সমস্যা ধরা পড়ে। স্থানীয় ক্লাব রিভার প্লেট মেসির প্রতি তাদের আগ্রহ দেখালেও সেসময় তারা মেসির চিকিত্সার খরচ বহন করা তাদের পক্ষে সম্ভব ছিলনা। যার পরিমাণ ছিল প্রতি মাসে ৯০০ মার্কিন ডলার। যার ফলে মেসির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।

পারিবারিক জীবন

থিয়াগো রীতিমত ফুটবল পাগল। সে প্রত্যেক ম্যাচে মাঠে আসে, খেলা দেখে, বাড়িতেও ফুটবল নিয়েই পড়ে থাকে। বার্সা বা আর্জেন্টিনা হারলে আমাদের মতই কষ্ট পায় সে। বিশেষ করে এবার লিভারপুলের বিপক্ষে ম্যাচ এবং কোপা ডেল রে ফাইনালের পর সে অনেক কান্না করেছিল। মাতেও একেবারেই ছোট, সে খেলা দেখে ঠিকই; কিন্তু থিয়াগোর মত আবেগী নয়। আমরা হারি বা জিতি, তার তাতে তেমন কিছু যায় আসে না।

পরাজয় যেভাবে নেন

আগে ম্যাচ হারলে অনেক বেশি কষ্ট পেতাম। কখনও রুমে তালাবদ্ধ হয়ে থাকতাম কয়েকদিন, ঠিকমত খাওয়া-দাওয়াও করতাম না। কিন্তু থিয়াগো জন্মের পর আমি বুঝতে পারলাম, জীবনে ফুটবলে হার-জিতের চেয়েও পরিবার অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখন হারলেও আমার দায়বদ্ধতা আছে আমার সন্তান এবং স্ত্রীর প্রতি। ম্যাচ হারলেও সেদিন খাবার টেবিলে পরিবারের সাথে থাকতেই হবে আমার। এখনও হারলে কষ্ট পাই, কিন্তু এখন সেগুলো অন্যভাবে সামাল দেই।