দাড়ি নিয়ে কিছু কথা ইসলামিক উক্তি বাণী 2023

Native Banner

দাড়ি ইসলামে একটি মানুষের বালের একটি রূপ বোধ করায়। ইসলামে দাড়ি একটি সুন্নত মুয়াম্মাদি (সাঃ) ধরনের হিসাবে বিবেচিত হয়। সুন্নত মুয়াম্মাদি অনুযায়ী, আল্লাহ তাআলা নবী মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর উপর বরখাস্ত দাড়িতে আদেশ দেন এবং তিনি সেই দাড়ি ধরতেন। ইসলামে দাড়ির একটি গুরুত্বপূর্ণ মান্যতা হলো প্রতিষ্ঠিত সুন্নত এবং প্রচলিত মানসিকতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ অহমিয়তা রাখা। দাড়ি মাথার একটি আংটিতের মতো হলেও এটি মুখে প্রতীক্ষার ব্যাপার নয়, বরং এটি একটি আন্তরিক ব্যক্তিগত উপস্থিতি সূচন করে যা মুসলিম মানুষের দ্বীনি মহাজান এবং তার সংগঠনিক সংলগ্ন কার্যক্রমগুলিতে প্রতীক্ষা করে। দাড়ি একটি ইসলামী আইদের চিহ্ন হিসাবে ওযু এবং নামায় সময় থেকে আদেশ করে। এই দাড়ি নিয়ে বিখ্যাত ব্যক্তিরা অনেক উক্তি বলে গেছেন। তাই আজকের এই পোস্টে দাড়ি নিয়ে কিছু উক্তি তুলে ধরব আপনাদের সামনে।

দাড়ির আরবি প্রতিশব্দ হচ্ছে লিহইয়াহ। এই শব্দটি ‘লাহি’ বা চোয়াল থেকে আগত। চোয়াল তথা গালে গজানো চুলকেই মূলত দাড়ি বলা হয়। নিচের ঠোঁটের নিচে, চিবুকে ও চোয়ালের নিচের অংশে উৎপন্ন চুলও এর অন্তর্ভুক্ত। দাড়ি পুরুষদের মুখমন্ডলের একটি গুরুত্ত্বপূর্ণ অংশ। গুরুত্ত্বপূর্ণ বলার কারণ হচ্ছে দাড়ি রাখা বা না রাখার ইসলামিক ও বৈজ্ঞানিক উপকারী ও ক্ষতিকর উভয় দিক রয়েছে। যা আজ আমরা আমাদের আলোচনায় তুলে ধরবো।পুরুষদের মুখমন্ডলে দাড়ি রাখা মুসলিমদের এক গুরুত্বপূর্ণ চিন্হ যা তার মুসলমান হওয়ার পরিচয় বহন করে। দাড়ি রাখা ফরজ, ওয়াজিব নাকি শুধুই সুন্নত তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। মহানবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তার জীবনে যা করতেন অর্থাৎ তার কর্মপন্থাই মূলত সুন্নত হিসেবে পরিগণিত। সেই দিক থেকে দাড়ি রাখা অবশ্যই সুন্নাত এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।