ঢাকা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ও রমজান মাসের তারপর্য 2023

Native Banner

পবিত্র রমযান হল ইসলামিক বর্ষপঞ্জিকা অনুসারে নবম মাস। এটি সংযমের মাস। এই মাসে বিশ্বব্যাপী মুসলিমগণ সাওম পালন করে থাকেন। রমজান মাসে সাওম বা রোজা পালন ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে তৃতীয়তম। রমজান মাসের শেষদিকে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেলে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে মুসলমানগণ ঈদুল-ফিতর পালন করে থাকেন।বাংলাদেশ একটি মুসলিম প্রধান দেশ এবং এ দেশের প্রায় সকল মানুষ প্রত্যেক বছর সিয়াম সাধনা করে থাকেন। সিয়াম সাধনার ক্ষেত্রে একজন মানুষকে সুবহে সাদিকের পূর্বে সেহরি খেতে হবে। যেহেতু মানুষজন ঘুম থেকে উঠে ভোর বেলায় এই সেহরি খাই সেহেতু তাদেরকে সঠিক সময় জানতে হবে। তাছাড়া কর্মব্যস্ততার জীবনে আপনি যখন ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়বেন এবং সেহরির সময় অতিক্রান্ত করবেন তখন আপনার সেহরি খেতে পারবেন না।যারা ঢাকা জেলার সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি জানতে চাইছেন তারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এই সময়সূচী জানতে পারবেন। তাছাড়া প্রত্যেকদিন সময়ের যে পরিবর্তন হবে এবং এই পরিবর্তন কতটুকু হবে তা জানতে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনারা ঢাকা জেলার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে যে সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে তা ক্যালেন্ডার আকারে সংগ্রহ করতে পারবেন।আগামী ৩রা এপ্রিল থেকে ইনশাআল্লাহ ২০২২ সালের রমজান মাস শুরু হবে। যদিও এটা চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল। তাই আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ের ভেতরে মোবাইল ফোনে এলার্ম সিস্টেম করে সময় নির্ধারণ করতে হবে এবং প্রত্যেকদিন নির্দিষ্ট সময় সেহরি খেয়ে রোজা রাখতে হবে। আবার ঢাকা জেলায় যারা বসবাস করেন তাদের কর্মব্যস্ততার শেষের নির্দিষ্ট সময়ে ইফতার করতে হবে। আপনি যদি প্রত্যেক দিনের ইফতারের সময় জানেন তখন আপনার জন্য সকল কাজ শেষ করে ইফতারের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করাটা সুবিধাজনক হবে। তাই আজকে আমাদের ওয়েবসাইট যখন ভিজিট করেছেন তখন ঢাকা জেলার এই সময় সূচি আপনারা সংগ্রহ করে নিবেন।এই পোস্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের ঢাকা জেলার পবিত্র মাহে রমজান এর সেহরি ও ইফতার এর সময়সূচী  উল্লেখ করা হল।

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 2023

ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে মার্চ মাসের 5 তারিখে এই সময় সূচি প্রকাশ করা হয়। এই সময় সূচি অনুযায়ী আপনারা যদি প্রত্যেক দিন নির্ধারিত সময়ের আগেই সেহরী এবং ইফতারের কোরআন তাহলে সেটি আপনাদের জন্য ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে অনেক ভালো। তাই আসুন আমরা সকলেই শারীরিক সক্ষমতা অনুযায়ী মাহে রমজান মাসে সিয়াম সাধনা করি এবং মহান আল্লাহ পাকের আনুগত্য অর্জনের জন্য তার দেখানো পথে নিজেদের পরিচালিত করে।